চন্দননগর, হুগলী
খাঁটি বাঙালিয়ানা স্বাদ নিতে আমি আর আমার অত্যন্ত কাছের বন্ধু চলে গিয়েছিলাম “ভূতের রাজা দিল বর” এ। প্রথমেই একজন বাঙালিকে আকর্ষণ করে রেস্তোরার নাম। প্রবেশের সাথে সাথে হৃদয়স্পর্শ করে সাজসজ্জা ও মনোরম পরিবেশ। এটি একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় বাংলা চলচ্চিত্র “গুপী গাইন বাঘা বাইন(১৯৬৮)” এর একটি গানের(ভূতের রাজা দিল বর) ভাবানুকরণে সুসজ্জিত।


আমরা পৌঁছে গিয়েছিলাম ঠিক দুপুর ২.১৫ মিনিটে। নাম নথিভুক্ত করে আমাদের ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হোয়েছে কারণ ওই সময় সব টেবিল ভর্তি ছিল আর অন্য কোন কারণ ছিলনা আমদের অপেক্ষা করানোর (ফোন করে আগে থেকে বুকিং করা যায়)।

আমরা নিয়ে ছিলাম “চিকেনের থালা” আর “মটনের সমাহার”। চিকেনের থালাতে ছিল বাসমতী চালের ভাত, সোনা মুগ ডাল, আলু ভাজা, ধোকার ডালনা, শুক্ত, ভেটকি পাতুরী, চিকেন কষা(২ টি), চাটনী, মিষ্টি।


আর মোটনের সমাহারে ছিল বাসন্তী পোলাও, বেগুন ভাজা, মটন কষা(২ টি), চাটনী। পরিবেশন খুব ভালো ছিল।

স্বাদ আশানুরূপ ছিলনা। ৩৫০ আর ২৩০ টাকায় আরো বেশি আশা করেছিলাম (স্বাদ ও পরিমাণ)। তবে যারা মিষ্টি স্বাদের খাবার খেতে পছন্দ করেন তাদের নিশ্চই ভালো লাগবে (ঘটি দের জন্য আদর্শ বলা যায়) । একদম ঘরওয়া স্বাদ।


আমি খুব উৎসুক ছিলাম “ভূতের রাজা দিল বর” এ যাওয়ার জন্য এবং বাতাবরণ খুব ভাল লাগল, বাকি ঠিকঠাক। আমি ৫ এ ৩.৫ দিতে পারি সব মিলিয়ে।

বেশি ভাবনা চিন্তা না করে সপরিবার ঘুরে আসতেই পারেন।।
Awesome😍
Thank you 😊
Thank u ☺️
Looks delicious 🤗
বাহ।😊
সুন্দর বিবরণ 😊
দারুণ তোহ্ ব্যাপারটা যেতে হবে…